
১
কাশবনেতে কাশ ফুটেছে -
তুমি সত্যিই মনোরম!
কে যে তোমার পিতামাতা?
তারাই বা কেমন?
তুমি কোন রূপসীর মেয়ে?
আজি বিশবাসী পাগল কেন?
তোমার পানে চেয়ে!
২
শুভ্র কোমল, শুভ্র সাদা-
রূপের বাহার, গোলকধাঁধা!
তুমি সত্যিই যাদুকরী!
তোমার রূপে হার মেনেছে -
সর্গে যত পরী!
৩
তোদের গায়ে, লাগলে হাওয়া -
ভুলবে সবাই নাওয়া খাওয়া।
তুমি সত্যিই রূপের রানী!
রূপ সাগরের ঢেউয়ের ফেনা-
হার মানাবে তুমি!
৪
শরৎ কালের বিকেলে বেলা-
বসে তোদের রূপের মেলা!
তুমি সত্যিই ফুলের রানী!
বন ফুলেরা লজ্জিত আজ-
তোমার রূপে জানি!
৫
তোমার উপর বকের সারি-
দেখতে ভীষন লাগে ভারী!
তুমি সত্যিই জলপরী!
রুপ মোহনায় ভেসে চলে।
তোমার রূপের তরী!
৬
শরৎ কালের মেঘের ডালি-
গুচ্ছ সাদা, পাহাড় গুলি!
তুমি সত্যিই মেঘের রানি।
তোমার সাথে খেলবে বলে-
দিচ্ছে যে হাত ছানি!
৭
ঢেউ সাগরের ঢেউয়ের সাথে -
করিম মিঞার প্রাণটি হাতে।
তুমি সত্যিই ঢেউয়ের রানি!
পাগল মাঝি, দেখবে আজি।
তোমার মুখ খানি!
৮
প্রজাপতির রঙের বাহার!
অজানা আজ, নয়তো কাহার।
তুমি সত্যিই একক রানি!
রূপকে তোমার গর্ব করি।
রূপকে তোমার মানি!
৯
ডুবসাগরে যাওয়ার আগে -
সূর্যছটা পড়লে গায়ে!
তুমি সত্যিই রানির রানি!
কে তোমারে হার মানাবে?
তোমার কেশর টানি!
১০
শরৎ কালের আগমনে-
মা আসবে সবাই জানে!
তুমি সত্যিই রূপের মায়া!
মতে অসূর করতে নিধন
আসছে মহামায়া!
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,