
অভ্যাসের হাত প্রথম প্রথম খোঁজ খবর নিয়ে যায়
ভালো মন্দের সৌজন্য আলাপ
পরিচিত গল্পের স্বাদ
ধীরে ধীরে প্রয়োজনীয় কাজের ব্যস্ততা
পার্থিব দেনাপাওনার হিসেব
অচেনা রাস্তা, আনকোরা মুখ
নিজের সঙ্গে হুট করে বন্ধুত্ব হয়ে যায়
দূরত্ব বাড়ে প্রিয়জনে
মরচে পড়ে ডাকবাক্সে
মাঝে মাঝে
পুরোনো চিঠির গন্ধে
নাছোড় কিছু স্মৃতি
ক্ষণিকের উদযাপন
অভিকর্ষের টান ধীরে মুছে গেলে শেষে
উজ্জ্বল হয়ে ওঠে অজস্র নক্ষত্র
তারাদের কোলাহলে আকাশগাঙে
নিকষ অন্ধকার
সব হারানো একটা মৃত তারা
তখনও যার অন্ধ-চোখে মৃত্যু যন্ত্রণার তীব্র রেশ
মহাকর্ষজ হাহাকারে শুষে নিচ্ছে আলোর শেষ বিন্দু
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,