
প্রবাহ ও জাম্পকাট
শরীরের ভেতর
জমে যাচ্ছে কথা-অমনিবাস
এই ক্রিয়া ক্রমে
ঘ্রাণ হয়ে
স্নায়ুতে বারবার রাবারছাপ
ফ্রিজ হচ্ছে স্বাদু লংশট
স্লো মোশানে
আঙুল পড়ে নিচ্ছে বারবার
গলনাঙ্ক অবধি এই স্মৃতি
নীল করছে
ছায়ারূপ বস্তুরূপ
জাম্পকাট
গড্ডল গড্ডল ভাবছি
আর
ভেড়া গুণতে গুণতে পলক পড়ছে না আমাদের…
= = =
একটাই রঙিন ছায়া
শরীর অনেক হয়ে ঘুমের ফসল
কিছু কিছু নতুন পাথর
ভুল করতে করতে
কাঁচ
ও
বোতামের ঘর
রঙ হচ্ছে এভাবে
আঙুল বদলে বদলে
নিজেকে পেরিয়ে যেতে চাইছে বারবার
সাদাকালো সেতুর পর সেতু জুড়ে
একটাই রঙিন ছায়া
ভেসে উঠল
জানলায়
একটা মৃদু অভ্যাসে
রাখা আছে
আরেকটা জানলার বিপ্রতীপ গঠন...
= = =
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,