২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
নিরুপায় গ্রাম
নিরুপায় গ্রাম

ধানক্ষেতের পাশে ভেজা মাটির পথ,

বৃষ্টির পর জমে থাকা জলে দাঁড়িয়ে মানুষ।

হাতে বাঁশ, কেউ জাল ফেলছে পানির ভেতরে,

কেউবা কৌতূহল নিয়ে তাকিয়ে আছে দূর থেকে।

 

ছোটরা দৌড়ে আসে, বড়রা দাঁড়িয়ে গল্প করে,

কেউ হাসে, কেউ নির্দেশ দেয় কেমন ধরতে হবে মাছ।

আকাশে মেঘ ভারী, তবু সকালের আলোয়

সবুজ মাঠের রং যেন আরও গাঢ় হয়ে উঠেছে।

 

রাস্তার ধারে মোটরসাইকেলের গতি থেমে যায়,

চোখে ভেসে ওঠে গ্রামের জীবনের সরল আনন্দ।

এই মিলন, এই হাসি, এই ব্যস্ততা

প্রকৃতির কোলে মানুষের সবচেয়ে সৎ ছবি।

সৎ সাধু বুঝিনা আমি! 

সত্যি কি বুঝিনা?

সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

কয়েকটি কবিতা

সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

কবিতা৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস

দুটি কবিতা

একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

কবিতা৭ মে, ২০২৪
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
শ্রী সদ্যোজাত

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......

ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,

কবিতা৭ মে, ২০২৪