
চারিদিক স্তব্ধ কেবল,
আগমনীর আভাস।
শত সহস্র শ্বেত শুভ্র –
দলে দলে তাদের বসবাস।
সবুজ খেতে ধানের পাতায়,
মায়ের প্রতিবিম্ব।
স্নিগ্ধ শিউলির গন্ধ আর –
স্নিগ্ধ শোভন আলো।
শিশু সম কোমল তারা,
নাম যে তাদের কাশ।
মাঠ পেরিয়ে পৌঁছ যেতাম,
ছোট্ট নদীর ধারে।
জড়িয়ে ধরে হারিয়ে যেতাম,
কাশফুলেদের কোলে।
ইস্কুল ছুটির আনন্দ,
মনে খুশির নৃত্য।
কুমোরটুলি হুড়োহুড়ি,
সাজসজ্জার তড়িঘড়ি।
মা যে এবার তৈরি বলে,
মণ্ডপে তাই আলোয় জ্বলে।
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,