৮ মে, ২০২৫
সৌভিক দত্তের দুটি কবিতা
সৌভিক দত্তের দুটি কবিতা

গান

 

গান ভাঙছো নদীর 

অথচ নদীর কোনও কৌতূহল নেই

গান ভাবছো নদীর 

অথচ নদী চুপ করে আছে

এসব ছড়াতে ছড়াতে 

তোমার নি:শ্বাস মেপে নিচ্ছে গাছ

চারদিকে কান্নার প্রচুর আলো

তুমি পাখির কথা একবারও ভাবোনি

একবারও জল ওঠেনি নৌকোয়...

___________________________

 

জিরাফ

 

পাঠ্যশাস্ত্র গোপন রেখেছি। ছবির তিরতিরে কোনও নদী। তার তোরঙ্গ থেকে স্নান বেরিয়ে এসেছে। কুমারী জোৎস্নার ছায়া এখানে নেই। লোহার বাক্সের দিকে শীতগুলো গড়িয়ে গিয়েছে। 

     প্রৌঢ় সন্ধ্যারা এসেছে। জিরাফের কথা তাদের মনে নেই। বরফ কামড়ে তোলা অক্ষরের নিচে সার সার জিরাফ দাঁড়িয়ে পড়েছে। ম্যাণ্ডোলিনে তাদের ভয় হয়, তাকঝাঁকে নীরব হচ্ছে সমুদ্র। 

     তালার অবাকে মাকড়সা রফতানীর কথা এলো। ধারণাবোধ হারিয়ে চাবিরা কতোদূর গড়াবে, সিলেবাসের টাটকায় তা নেই। পেশাদার দাঁতে সময়ের টুকরোগুলো এসেছে নদী নামিয়ে বাড়ি যেতে যেতে।

সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
ওয়াহিদার হোসেন

কয়েকটি কবিতা

সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

কবিতা৭ মে, ২০২৪
দুটি কবিতা
জ্যোতির্ময় বিশ্বাস

দুটি কবিতা

একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

কবিতা৭ মে, ২০২৪
একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
শ্রী সদ্যোজাত

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......

ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,

কবিতা৭ মে, ২০২৪