
স্মরণে
জোড়াসাঁকোর প্রাসাদ থেকে,
নিকেতন যেথায় শান্তি।
রাখি বন্ধন সূচনা করে,
আলিঙ্গনে সৌভ্রাতৃত্ব।
পত্রাবলীর বাহার,
ছিন্ন পত্রের ভান্ডারে।
সত্য-সুন্দর-প্রকৃতি-জীবন,
যেখানে রয়েছে মিলে মিশে।
ঝুলি ভরা গল্পগুলি,
গল্পগুচ্ছের অট্টালিকায়।
নানান রকম অভিজ্ঞতা,
পড়ে পাঠক হৃদয় ভরে।
অবলা সব গৃহবধূ,
গৃহের পীড়িত লক্ষ্মী।
রইলো না আর কুলুপ পেতে–
মৃণাল হয়ে উঠল গর্জে।
প্রকৃতির সম্ভার হাতে,
বিশ্ব মাতার পুত্র।
সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল।
সে মননের দ্বারস্থ।
সোনারতরী বয়ে চলে,
নানান স্থানের পটে।
সঞ্চয়িতা মালা জপে
সঞ্চয়ের গহ্বরে।
সূর্যের মত শ্রেষ্ঠ,
ঠাকুর বংশোদ্ভূত।
তাঁর তেজে মুগ্ধ হয়ে,
সকলে আপ্লুত।
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,