
এক পলকে তোমায় নিয়ে
ভাসতে থাকি কাগজের নৌকায়,
আর এক ঘুমের পরে মৃত দেশের হাড়
ধুলো হয়ে যায়,
দৈত্য দানব আগুন রাতে
ঘরের দরজা ভাঙে—
ভাঙে শৈত্যের তীরভূমি,
বজ্রপাতে চুরমার হয় সমুদ্রের আত্মজীবনী
আর অরণ্যের ক্ষতস্থান
সারাদিন হেঁসেল ঠেলে কৃতজ্ঞ থাকে
অনন্ত ঘুমের কাছে,
ফোঁটা ফোঁটা নীল অশ্রু দৈবাৎ
ছলনা রাখে আধশোয়া জ্যোৎস্নায়,
বাঁকানো শরীর তোমার বেজে ওঠে
সহজিয়া সুরে
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,