
ঘুড়ি
বাজিয়ে এলো
দোলনায়
অভিমান ওড়ে
দুদিনের যাপনে এত
হাল্লাবোল?
যে নৌকায়
পেরোনো যেত ঘাট
সেখানে
ডিসান হাসপাতাল
ছোট গলি
টোটো গলি
জীবনদায়ী
নার্সিংহোমের চোখে মুখে
কি আশ্চর্য সরলতা
কিউট নার্স
পশলাপাত
ডিসেম্বরের ওয়েদারে
ক্রীসমাস
খুঁজতে গিয়ে
আবিষ্কার করি
প্রেমে পড়েছি
পাঁচ বছর আগে
পৃথিবী এমনই ছিলো
লাটাইতে উড়ন্ত
প্রাগৈতিহাসিক আমি
চোখ খুলে দেখিনি
হাত ধরলেই পার হওয়া যায়
শুধু শক্ত করে ধরে নিতে হয়
সংশ্লিষ্ট পোস্ট

কয়েকটি কবিতা
সকল দ্বিধা। ফেলে দিয়ে আস্তে আস্তে চলে আসি অন্ধকারে।এভাবেও ফেরা যায়।ফেরা কি সম্ভব?সাধুসঙ্গ টেনে আনে গার্হস্থের তুমুল আলোয়।দড়ি দড়া ছিড়ে ভেঙে পাখিও কি ফিরতে পারে পরিচিত শাখের জঠরে?

দুটি কবিতা
একা যে হাঁটছ যুবক এ বন পছন্দ বুঝি, ক'দিন এসেছ আগে শুনি বসো হেলান দিয়ে এই ফাল্গুনের ধ্বনি আর আগুনের পাশে বসে শুনি তোমার কথা সব

একটি স্নেহ চূড়া মৃত্যু .......
ছেড়ে দেওয়ার পরেও কেমন যেন সে নয়ন আপন নয়ন হয়ে থাকে। কাছে থাকলে যদি অখিল স্রোতের বিড়ম্বনা আসে, একসময়ের পরিচিত একান্ত সংকেতগুলো হঠাৎ ঝড়ের মতন আবছা হয়ে আসে, ছেড়ে দেওয়ার পরেও সে কেমন একটা শিউলি শিউলি গন্ধ এই অবেলাতেও সারা গায়ে লেপ্টে রাখে,